Tuesday, August 28, 2012

ভাবির ভোদা- ১


         (এক)                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                             নিঝুম দুপুর,  যে  যার  অফিসে  গেছে।  বাসায় মা বৌদি আর আমি। বেদম হিসি পেয়ে ঘুম  ভেঙ্গে  গেল। ছুটলাম বাথরুম। কোনমতে বাড়া বার করে শান্তি ।সারা শরীর জুড়িয়ে গেল। তাড়াতাড়িতে দরজা বন্ধ করা হয় নি।হঠাৎ কানে এলো,  ছ্য -র-র  ছ্য-র-র  শ ব্দ। আমার পায়ের কাছে ঠাওর করে দেখলাম, উদোম পোদ আমার ভাবিজান হেলেনা।পায়খানা-পেচ্ছাপের বেগ চাপলে মানুষ চোখে অন্ধকার দেখে। অল্প আলোতেও হেলেনার ধপধপে পাছাটা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।"চোখে  দ্যাখ না...বাড়া  বার করে  ঢুকে পড়লে।বা-ব বা রে বা ব -বা  কি সাইজ! ঘাই ষোল মাছ।" ভাবির  কথা শুনে লজ্জা পেলাম।সত্যিই ছোটো বেলা থেকে শুনে আসছি,আমি না কি বাড়া-কপালি ছেলে।

       আমি প্রতিবাদ করি, তুমিও তো দরজা বন্ধ করনি।

      - আসবার সময় দেখলাম  মাস্তুল  উচিয়ে মোষের মত  ঘুমোচ্ছ।কি করে জানবো আমার পোদে পোদে তুমি ঢুকবে? হেলেনা  সপক্ষে  যুক্তি খাড়া করে।

       -ভাবী তোমার মুতের কি শব্দ! যেন মুষলধারে বিষ্টি  পড়ছে।

        ভাবির গালে লালচে আভা,কিন্তু দমবার পাত্রী নয়,একটূ থেমে বলল,আমার  গুদ চিপা হলে আমি কি করব,পানি বেরতে শব্দ হবে না? তাড়াতাড়ি কর না-হলে বিষ্টিতে ভিজোয় দেব।

        মজা করার ইচ্ছে হল বললাম, সে কি  দু-বছর ধরে ভাইজান কি করলো, ফুটা বড় করতে পারলো  না? কিন্তু ভাবির মুখটা কেমন উদাস মনে হল।

       -তোমার ভাইজানের কথা আর বোল না।তলপেটের নীচে  চামচিকার  মত বাড়াটা ঝোলে নিস্প্রান।ভাবির গলায় এক রাশ বিরক্তি ।

         বুঝতে পারলাম অনেককাল জমে থাকা একটা ব্যথার জায়গায় অজান্তে খোচা দিয়ে ফেলেছি।সমবেদনা জানাতে বলি, তুমি তো আগে এসব বলো নি?

         হেলেনা ভোদা কুলুখ করতে করতে বলে, সত্যিই  কামাল! বছর খানেক পর তুমি এম.এ পাশ করবা..এসব কথা কি জনে জনে বলার? আর তাছাড়া  তোমারে বললে তুমি কি করবা? আমার ভাগ্য ফিরায়া দিবা?

        -ফুটা বড় করে দিতাম ।কথাটা ফস করে মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল।

        হেলেনা হাসতে হাসতে বলে, তোমার মুখের কোন রাখ-ঢাক নাই।যারা বেশি কথা কয় তারা কামের বেলা অষ্টরম্ভা।

       কিসের যেন সঙ্কেত পেলাম, সাহস করে বলি, আমারে চেনো নাই,আমি যে কি করতে পারি---।

       -ভয় দেখাও? কি করবা...তুমি আমার কি করবা....। হেলেনা ছেনালের মত হাসতে হাসতে বলে। মুক্তার মত দাঁত গুলোয় আলো ঠিকরে পড়ে। কেমন জিদ চেপে যায়।দু হাতে ওর মাথাটা ধরে ঠোটে চকাস করে চুমু  খেলাম।

       'উ-ম-ম  ঠাকুর-পো..ছাড়ো...ছাড়ো-'  হেলেনা বাধা দেয়।তোমার কোনো আক্কেল নেই, কে কোথায় দেখে ফেলবে। হাতের পিঠ দিয়ে মুখ মোছে।তারপর নিতম্ব দুলিয়ে ঘরের দিকে পা বাড়ায়।আমিও অনুসরণ  করি। ঘরে ঢুকে পিছন ফিরে দরজা বন্ধ করে।আমি পিছন থেকে পাছার কাপড় তুলে দু হাতে পাছা দুটো টিপতে থাকি।তুলতুলে নরম পাছা আঙ্গুল ডেবে যাচ্ছে।

          হেলেনা ঝাঝিয়ে ওঠে,আঃ  কি করছো? আমি না তোমার ভাবি?

          যা ভাবি তা বিবি।

          খুব ফাজিল হইছ? তুমার দাদা আসুক --।

          হ্যা আসুক।আমিও বলব,ভাইজান তোমার বিবি তোমার ভাইরে পাগল করেছে।দু-হাতে জড়িয়ে ধরি হেলেনাকে।   

          সত্যিই তুমি পাগল হইছো ?তোমার এই পাগল-পাগল ভাব কবে থিকা?

           তুমি জান না ভাবিজান,তোমার কথা ভেবে আমি কতবার যে হাত মেরে মাল ফেলাইছি--।

           নিজেকে সামলাতে পারিনা,এলোমেলো ভাবে কাপড় ধরে টানাটানি করতে থাকি।      

          আহ্‌ কি করো? তোমার  তর সয়না।কাপড়টা ছিড়বা নাকি? আমার দিকে পিছন  ফিরে হেলেনা নিজেকে নিরাবরণ করে।বুকের উপর ঝুলছে থাকা  কমলা লেবুর মত মাইদুটো।হেলেনা আমার ভাব লক্ষ্য করে ঠোটে এক চিলতে হাসি।  আমার দৃষ্টি বুক থেকে নামে পেটে ।উরু সন্ধিতে যেন একটা ছোট মৌচাক।বালের মধ্যে হাত ঢূকিয়ে গুদের চেরাটায় শুড়শুড়ি দিলাম।হেলেনা শিতকার দিয়ে উঠল, উর-ই   মা র-এ-এ-

-ভাবি ব্যথা পেলে,শঙ্কিত হয়ে বললাম ।

-এখন আমারে ভাবি কও ক্যানো?

-কি বলবো?

-বলবা ভোদারানি' ---হি-হি-ক রে হাসে।তোমার দিস্তাটা খালি ফাল দেয়,লোভে হারামির মাথাটা চক চক করে।তোমার মুগু র তোমার মতই

সবুর সয়না।কথাটা বলেই  বাড়াটা ধরে হ্যাচকা টান দেয়।আতকে উঠলাম,কি হল ছিড়বে না কি? এবার মোচড় দিতে লাগলো।বেশ আরাম      পা চ্ছি, চোখ বুজে আসছে--আঃ-আ-আ-

 দু  বগলের পাশ দিয়ে হাত চালিয়ে ওর পাছা দুটো দলাই মলাই করতে থাকি ।সুন্দর ঘামে ভেজা গন্ধ হেলেনার সারা শরীরে,মাতাল করে দিচ্ছে।

বাড়াটা বুঝতে পারছি ক্ষেপে উঠেছে ।গুদের মধ্যে আঙ্গুল ঢূকিয়ে ঘুটতে থাকি,হেলেনার শরীর কেপে ওঠে,উ-উ-রে  উ-উ-রে হারামিটা আমাকে মেরে ফেললো-রে-এ-এ-

  কিছুক্ষণ ঘাটার পর আমার আঙ্গু ল কাম রসে জব জব ,আঙ্গু লটা মুখে পুরে দিলাম।না মিঠা না তিতা এক অদ্ভুত স্বাদ।নেশা ধ রে যায়।লোভ বেড়ে যায়,হাটূ গেড়ে বসে বাল সরিয়ে গাছ পাকা আম যে ভাবে ফুটো করে চোষে সে ভাবে গুদ চুষতে লাগলাম।হাত দিয়ে আমার মাথাটা গুদের উপর চেপে ধ রে হেলেনা।ওর দম বন্ধ হয়ে আসছে, গোঙ্গানীর স্বরে বলে,ও-রে বো-কা-চো-দা  গু উ দে ঢো-ক -আ-আমি আর পারছি না রে---

পুচুক পুচুক করে কাম রস বের হচ্ছে আমি পান করছি ,নিজেকে মাতাল মাতাল মনে হ চ্ছে। হেলেনা মাথাটা পিছন দিকে হেলিয়ে,চোখের পাতা  আয়েসে বুজে এসেছে।

-উঃ-ইসঃ-উ-ম-আঃ-আর পারছি না।কামাল, সোনা আমার,আর আমি পারছি না।গুদের মধ্যে  পোকাগুলোর কামড়ানি বন্ধ করো।তোমার মুগু র দিয়ে একটু ঘেটে দাও,খুচিয়ে খুচিয়ে শালাদের শেষ করো।

  আমি দু হাতে পাছা টীপছি আর রস খাচ্ছি।হাটূ ভেঙ্গে  আমার মুখের উপ র গুদের ভর।ও দাতে দাত চেপে ছট ফট করছে। ক্ষে পে গিয়ে আমার মুখের উপর গুদ ঘোশতে লাগল।কুচকুচে ঘন কালো বাল আমার নাকেশুড়শুড়ী দিচ্ছে।আমি উঠে দাঁড়িয়ে গুদু সোনাকে বুকে চেপে ধরলাম।গু মরে উঠলো হেলেনা ,মেরে ফ্যালো আমাকে মেরে ফ্যালো।আমি আর পারছি না। আমার গুদের ছা ল তু লে দাও।

        মনে মনে বলি, ছাল  তুলবো    বাল ছিড়বো  নাও চালাবো  খালে  গুদ ভরবো মালে।


Share This Post →


No comments:

Post a Comment

Blog Archive