গল্পটি খুব কন্ট্রোভার্সিয়াল। অনেকে হয়ত পছন্দ করবেন না। তাদের জন্যে আমি দুঃখিত। অনেকের ভাল লাগবে, তারা কমেন্ট দিয়ে জানাবেন। অনেকের ভাল লাগবে, কিন্তু মুখে স্বীকার করবেন না... হয়ত গালাগালি দেবেন! আমি জানি তারাও গল্পটি উপভোগই করেছেন... পরবর্তী অংশ দেওয়ার চেষ্টা করব এক সপ্তাহের মধ্যে)
তিন্নির দাদুর ৬১ বছর বয়স। তার মেয়ের জন্ম হয় যখন তিনি ২৩ বছরের এক সদ্য যুবক। মেয়ে লিপিকার বিয়েও তিনি বেশ কম বয়সেই দেন। তিন্নির জন্ম হয় যখন, তখন তার দাদুর বয়স মাত্র ৪৪। অবশ্য, এত কম বয়সে ‘দাদু’ হয়েও তিনি বুড়িয়ে যাননি। নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করা, পরিমাপমতন খাওয়া- সমস্ত কিছু তাকে এক ৬১ বছরের যুবক বানিয়ে রাখতেই সাহায্য করেছিল। শুধু তার চুলের শুভ্রতা এবং গলার কিছু কুঁচকে যাওয়া চামড়া ছাড়া তার বয়স বোঝা অসম্ভব- অন্তত তিন্নি এমনটাই মনে করে।
সাত বছর বয়সে বাবা মারা যাবার পর তার মা এবং সে তার দাদুর কাছেই থাকে। তিন্নির দিদা বেশ কম বয়সে মারা যাওয়াতে তিন্নি এবং তার মা এসে দাদুর শূণ্য জগৎ-এর অন্ধকার কিছুটা হলেও দূর করেন। তবে দাদুও তিন্নির কাছে কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।
কামপুকুরের এ বাড়িতে আসবার পর থেকেই তিন্নি তার দাদুর কাছে শোয়। প্রথম দিনই দাদু তার মেয়ে ও নাতনিকে বড় ঘরের ডাব্ল্ বেড-টি ছেড়ে দিয়ে বসবার ঘরের ডিভানটিতে আস্তানা গেঁড়েছিলেন। কিন্তু কোন কারণে প্রথম দিনই তিন্নি দাদুর কাছে শোবে বলে আবদার জানিয়ে দাদুর সঙ্গে সেই ডিভানেই এসে শোয়। এই অভ্যাস দশ বছর ধরে চলে আসছে। এর মধ্যে দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে ডিভানটি না বাড়লেও তিন্নি একটি ছোট্ট সাত বছরের মেয়ে থেকে এক সতের বছরের যুবতীতে পরিণত হয়েছে। তার টিকোলো নাক, সুন্দর দুটি ডাগর কালো চোখ, কোমর অবধি নেমে আসা কালো চুল দেখে তার দাদু এখন বড্ড গর্ব বোধ করে।
তবে তার দাদু যেগুলি নজর করেন না, তিন্নি ভালকরেই জানে যে সেগুলিও দিনে দিনে বড় হয়ে চলেছে। তিন্নি ধীরে ধীরে এক অসাধারণ সুন্দরী যুবতীতে পরিণত হচ্ছে। তার স্তন-দুটি এখন দুটি পাকা আমের মতো। তার নিতম্বের পরিধিও ঈর্ষণীয়। রাতে তার চিরকালীন অভ্যেস একটি টেপ জামা পড়ে শোওয়া। সেই অবস্থায় ওই ছোট্ট ডিভানটিতে দাদুকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে শুতে ইদানীং তিন্নির খুব ভাল লাগে। তার যোনীর কাছের ভিজে ভিজে অনুভূতি তার মনে এক অদ্ভুত উপভোগ্য ঝড়ের সৃষ্টি করে। তার দাদু ঘুমিয়ে পড়লে সে মাঝে মাঝে নিজের শরীরটা খুব ধীরে ধীরে তার দাদুর শরীরের সাথে ঘষতে থাকে। দু’এক সময় এই অনুভূতি তার মুখ দিয়ে অজান্তেই কিছু কাতর শব্দ বের করে ফেলে।
মুখোমুখি শুলে সে তার দাদুকে জড়িয়ে, তার একটি পা ফাঁক করে দাদুর ঊরুর ওপর তুলে দিতে ভালবাসে। তার টেপ জামাটি এ সময়ে খুব স্বাভাবিকভাবেই তার কোমরের কাছে চলে আসে এবং তার প্যান্টি পরিহিত উলঙ্গ পা তার দাদুর পাজামায় চলাফেরা করতে থাকে। তার যৌনাঙ্গ তার দাদুর বাঁড়া এবং কুঁচকির আশেপাশে এক ক্ষুধার্ত বাঘিনীর মতো ঘষাঘষি করতে থাকে, যতক্ষণ না তার দাদু ঘুমের মধ্যে একটু অস্বস্তির আভাস দেন। তখন খুব ভদ্র মেয়ের মতন তিন্নি তার দাদুর বুকে মাথা গুঁজে ঘুমিয়ে পড়ে।
তিন্নির বাড়ন্ত শরীর বেশ কিছুদিন থেকেই যৌনতার স্বাদ পেতে অধীর হয়ে উঠেছিল। তাদের গার্লস্ স্কুল হলেও তার ক্লাস, অর্থাৎ ক্লাস ইলেভেনের অনেক মেয়েই এতদিনে তাদের বয়ফ্রেন্ডদের দৌলতে এই লীলাখেলায় বেশ পারদর্শী হয়ে উঠেছে। তারা বেশ রসিয়ে রসিয়ে তাদের এই চোঁদন খাওয়ার গল্প বলাবলিও করে। আর যে মেয়েরা এখনো বয়ফ্রেন্ডের রসালো বাঁড়ার স্বাদ পায়নি, তারা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে নিজেরা একে অপরের মাই টেপে ও যোনীতে আঙ্গুল ঢুকিয়ে পরস্পরকে চুপু খায়। তিন্নিও এরকম করবার প্রস্তাব বেশ কিছু পেয়েছে, কিন্তু তার এই ধরণের যৌনতাকে বড্ড বিকৃত বলে মনে হয়। তাই সে তাদের সেই সব প্রস্তাব সসন্মানে প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিন্নির যে কেন এখনো বয়ফ্রেন্ড হয়নি, সেটাও একটা অবাক ব্যাপার। তিন্নির পেছনে কামপুকুর কো-এড ইংলিশ মিডিয়াম, বয়েজ স্কুল ইত্যাদি সব স্কুলের ছাত্রদেরই নজর আছে। অনেকে তাকে চিঠিও দিয়েছে, রাতে বাড়ি ফেরার সময় রাস্তায় হাত টেনে ধরেছে, কিন্তু তিন্নি তাদের পাত্তা দেয়নি। তিন্নির ওইসব বাচ্চা-বাচ্চা ছেলেদের বড্ড ছোট মনে হয়। তারা তো ওর মতনই, সেক্স বিষয়ে সম্পূর্ণ অজ্ঞ। তার চাই এমন কাউকে যে তার থেকে বড়, অনেক বড়... এবং যে তাকে যৌনতার সঠিক মানে বোঝাতে পারে।
স্কুল থেকে এইসব চিন্তা করতে করতেই ফিরছিল তিন্নি। তার স্কুল ইউনিফর্ম হল সাদা ব্লাউজ আর নীল স্কার্ট। তিন্নি তার ক্লাসের বাকী মেয়েদের সঙ্গে তাল রেখেই এক সাইজ ছোট উইনিফর্ম পড়ে। তার নীল স্কার্টটি কোনরকমে হাঁটুর একটু উপর অবধি নামে। একটু লাফালেই বা দৌড়োদৌড়ি করলে তার প্যান্টির অংশবিশেষ দেখা যায়। এ কারণেই বয়েজ স্কুলের ফচকে ছেলেরা তিন্নিদের স্পোর্টস মাস্টারকে দেখলেই টিটকিরি দেয়, ‘গুরু, তোমার চাকরিটা একদিনের জন্যে দাও, মামা...’
তিন্নির সাদা ব্লাউজটিও তথৈবচ। ছোট হওয়ার দরুণ তার সুডোল স্তনদুটি যেন সবসময় বেরিয়ে আসতে চায়। সে হাঁটলেই কোন জাগ্লারের প্রিয় খেলার মতন তার দুধদুটি ওপর-নীচ করতে থাকে। এই পোষাকে রাস্তার লোকেরা তার দিকে ড্যাবড্যাব করে চেয়ে থাকলে তিন্নির বেশ মজা হয়। তার বুকের কাছটা কেমন একটা সুড়সুড়ি হতে থাকে। তার যৌনাঙ্গ আসে ভিজে।
আজও সেই ঘটনার তেমন হেরফের হয়নি। শুধু আজ সেই ভিজে আসা ভাবটা তিন্নি তেমন টের পাচ্ছিল না। আসলে, আজ সে বেশ মনমরা হয়ে ছিল। তার বয়ফ্রেন্ড নেই; সে এখনো সেক্স বিষয়ে সম্পূর্ণ অজ্ঞ, এবং দুঃখের কথা হলঃ তার প্রানের পুরুষটির সঙ্গে সে ‘সহ-বাস’ করলেও কখনো ‘সহবাস’ করতে পারবে না। সবাই বলবে ওটা পাপ, ওটা অন্যায়...
সাধারণত তিন্নির ফিরতে ফিরতে সাড়ে পাঁচটা বেজে যায়। কিন্তু আজ বান্ধবীদের সঙ্গে আড্ডা না মারার জন্য এবং রাস্তা দিয়ে ‘দোদুল দুলিয়ে’ হেঁটে আসা না উপভোগ করাতে তিন্নি পাঁচটার কিছু আগেই বাড়ি পৌছে গেছিল। মাথা নিচু করে হাঁটতে হাঁটতে এসে সে সবে কলিং বেল টিপতে যাবে, তখনি বাড়ির ভেতর থেকে ভেসে আসা একটি চাপা শব্দ তাকে থামিয়ে দেয়।
দরজায় কান পেতে সে স্তম্ভিত হয়ে যায়। ভেতর থেকে যে শব্দটা ভেসে আসছে, সেটা একজন যৌনআনন্দে ভেসে যাওয়া মহিলার শীৎকার। এবং এই মহিলার গলার শব্দ তার খুব চেনাঃ কারণ এটি তার মায়ের গলা।
তিন্নির শরীরের ভেতর দিয়ে একটি শিহরণ খেলে যায়।
তার এই শিহরণের কারণ তার মায়ের যৌন-উপভোগ নয়, কারণ সে একদিন তার মার ভ্যানিটি ব্যাগে কন্ডোমের প্যাকেট দেখে বুঝেছিল তার মা সেক্স করেন। নিশ্চয়ই কোন অফিসের কোলিগের সঙ্গে। কিন্তু তিনি যে সেই ব্যক্তিকে একেবারে ঘরে নিয়ে আসবেন, সেটি কস্মিনকালেও কল্পনা করেনি তিন্নি। বাড়িতে দাদু থাকতেও কি করে মা একজন বাইরের লোকের সাথে... তবে কি দাদু বাড়ি নেই? কিন্তু দাদু তো এ সময়ে বেরোন না।
সত্যোৎঘাটনের নেশা মাথায় চাপায় তিন্নি কলিং বেল বাজানো থেকে বিরত থাকে। কিছুক্ষণ ভেবে চিন্তে সে বাড়ির পেছনদিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। আগাছায় ভরা এবং কেঁচোর গর্তে পরিপূর্ণ পথে সে সেপটিক ট্যাঙ্কের ওপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে অবশেষে বাড়ির পেছনদিকে পৌছতে সক্ষম হয়। তার খোলা পা এবং হাঁটু তখন কোন এক বিষাক্ত পাতার স্পর্শে মারাত্মক চুলকাচ্ছে। দু’এক জায়গায় ছড়েও গেছে। কিন্তু তিন্নির সেদিকে মন নেই। সে তখন আবিস্কারের নেশায় উন্মত্ত।
অবশেষে বাড়ির পেছনে পৌঁছোয় তিন্নি। মায়ের ঘরের জানালা এবং বাড়ির পাঁচিলের মধ্যে বিভেদ সামান্যই। তিন্নি কাঁধের ব্যাগটি খুলে রেখে কোনরকমে সেই জানালা এবং পাঁচিলের মধ্যে গলে যায়। তার পাছা (স্কার্ট) প্রায় পাঁচিলে আটকে যাচ্ছে। সামনের অবস্থাও সমান। কিন্তু ওই শীৎকারের মোহে এই কষ্টগুলি তিন্নির কেমন যেন উপভোগ্য যৌনযন্ত্রনার মতন মনে হয়।
মায়ের জানালায় সাদা পর্দা। তিন্নি ধীরে ধীরে ইঞ্চিখানেক পর্দা ফাঁক করে ভেতরে দেখতেই তার চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়। এবং এক সমান্তরাল যৌন উত্তেজনায় সে মুহুর্তের জন্যে একেবারে দিশেহারা হয়ে যায়।
মায়ের ডাবল বেডে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় শুয়ে তার মা। তার সুডোল মাই-দুটি চোঁদনের সাথে সাথে ওঠা-নামা করছে, তার চোখ বন্ধ, মুখে এক অপার সুখের অভিব্যক্তি এবং মুখ দিয়ে ক্রমাগত শীৎকার করে চলেছেন। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপারটা হলঃ তার মায়ের শরীরের ওপর গ্যাঁট হয়ে বসে তাকে মনে সুখে চুঁদছেঃ
“দাদু!!!” অস্ফুটে বলে ওঠে তিন্নি। সৌভাগ্যক্রমে, মায়ের শীৎকারের জন্যেই তার এই ‘দাদু’ ডাক দুজনের একজনের কানেও পৌঁছায় না।
তার দাদু... তার ওই খুব চেনা-পরিচিত শরীরটা... সবই তিন্নি যেন স্বপ্নামোহিতের মতো দেখতে লাগল। দাদু মনের সুখে তিন্নির মাকে থাপাচ্ছে এবং তাদের এই যৌনসুখের সুন্দর ছন্দ তিন্নির মনেও এক অদ্ভুত অনুভূতির সঞ্চার করে। তিন্নি প্রায় মন্ত্রমুগ্ধের মতনই তার স্কার্টটি আস্তে আস্তে খুলে ফেলে। ওই ছোট্ট ফাঁকের মধ্যে স্কার্ট নামানো মুস্কিল হলেও তিন্নি সেটি টেনে-হিঁচড়ে তার শরীর থেকে আলাদা করে। ধারালো পাঁচিলে লেগে তিন্নির ঊরু ছড়ে গেলে সে সেই রক্তটিকে তার যৌনচেতনার চিহ্ন ভেবে হেসে ফেলে।
প্যান্টি নামিয়ে সে তার যোনীতে ধীরে ধীরে অঙ্গুলি সঞ্চালন করে আবার ঘরের ভেতরে মন দেয়। মা ও দাদু, দুজনের হাবে ভাবে তার মনে হয় যে দুজনের সময় হয়ে এসেছে। দাদু এখন খুব জোরে জোরে মাকে চুঁদছে এবং মাও জোরে জোরে শীৎকার করতে করতে শিউরে শিউরে উঠছে। তিন্নির খুব ইচ্ছে হয় সে একবার তার দাদুর বাড়াটি দেখে, এবং প্রায় ঠিক সেই মুহুর্তেই তার দাদু এক হ্যাঁচকা টানে তার বাঁড়াটি কন্যার যোনী থেকে বের করে ফেলেন। তিন্নির মাও পরবর্তী পদক্ষেপ বুঝে জিভ দিয়ে একবার নিজের ঠোঁট চেটে নিয়ে তৈরি হয়ে পড়ে।
তিন্নির দাদু তার বাঁড়া থেকে কন্ডোমটি খুলে জানালার দিকে ফেলে দেন, এবং তার মেয়ের শরীরের আরো ওপরের দিকে উঠে এসে একেবারে তার মেয়ের দুই স্তনের ওপর গ্যাঁট হয়ে বসে পড়েন। তার মায়ের বৃহৎ স্তনযুগল তার দাদুর শরীরের চাপে কিছু সময়ের জন্যে একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। দাদু তার বিশাল, রোমহীন বাঁড়াটি নিয়ে একেবারে তিন্নির মা’র মুখে পুরে দেন।
তিন্নি দেখতে দেখতে জোরে জোরে নিজের যোনীর ভেতর আঙ্গুল চালাতে থাকে। তার একটু সামনেই জানলার কাছে পড়ে ব্যবহৃত কন্ডোমটি। দাদুর বাঁড়া যখন তার মা মনের সুখে চুষছেন এবং জিভ দিয়ে সেটির গায়ে আদর করে দিচ্ছেন, তখন তার দাদু আনন্দের শীখরে পৌঁছে চোখ বন্ধ করে ফেলেছেন। সময়টি উপযুক্ত মনে করে তিন্নি চটপট কন্ডোমটি নিয়ে নেয়। সেটিকে উল্টিয়ে তিন্নি চোখ বন্ধ করে মুখে পুরে ফেলে। দাদুর স্বল্প রসের প্রেমে সে আরো জোরে নিজের যোনীতে আঙ্গুল চালাতে শুরু করে। ওদিকে মা’ও তিন্নির দাদুর বাঁড়াটি মুখে নিয়ে মনের সুখে চুষে চলেছেন। দাদুর মুখের অভিব্যক্তি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল যে তিনি যে কোন মুহুর্তে বীর্য খসিয়ে ফেলবেন।
তিন্নির অবস্থাও তথৈবচ। প্রায় একই সময়ে তিন্নি এবং তিন্নির দাদু মাল খসিয়ে ফেলেন। তিন্নির সুন্দর পা বেয়ে গড়িয়ে পড়ে তার সুখের প্রেমরস। দাদুর বাঁড়া তিন্নির মা’র মুখে একরাশ বীর্য ঢেলে তবে শান্ত হয়। তিন্নি অনুসন্ধিতসার সাথে নজর করতে করতে দেখে তার মার মুখ, ঠোঁটে ছেয়ে আছে দাদুর সাদা বীর্য। তার মা খুব যত্নের সাথে কয়েকবার ঢোঁক গিলে তার মুখের ভেতরের বীর্যখানিকে খেয়ে জিভ দিয়ে চেটে চেটে ঠোঁটের বীর্য পরিস্কার করে খেয়ে ফেলেন। তিন্নির দাদু তখনও তার মেয়ের স্তনের ওপর গ্যাঁট হয়ে বসে। তার মা আরো একবার দাদুর নেতিয়ে পড়া বাড়াটি নিয়ে চুমু খান। সেই এক চুমুটি অচিরেই আবার একটি ব্লোজবে পরিণত হবে বলে যখন মনে হচ্ছে, তখনি তিন্নির মা তার মুখ থেকে দাদুর বাঁড়াটি বের করে বলল, ‘নাঃ এবার তিন্নির বাড়ি ফেরার সময় হয়ে গেল। ও হঠাৎ চলে এসে মুস্কিল হয়ে যাবে’
দাদু অনিচ্ছা সত্বেও মেয়ের শরীর থেকে উঠে পড়েন। তিন্নি দেখে তার মা’র শুভ্র স্তনদুটি টকটকে লাল হয়ে রয়েছে।
মিনিটদশেক পরে বাড়ির সামনের দরজায় কলিং বেল বাজায় তিন্নি। দরজা খুলে দেন তার মা। তিন্নি কিছু একটা চিবোতে চিবোতে রোজকার মতন আবদার করার সুরে বলে, ‘মা, তাড়াতারি ম্যাগি করে দাও’
‘দিচ্ছি রে বাবা, দিচ্ছি! আগে কাপড়-জামা ছেড়ে হাত-পা তো ধুয়ে নে!’ মা’ও স্বাভাবিক উত্তর দেন, ‘তুই কি চিবোচ্ছিস রে?’
‘চ্যুইং গাম’ স্বাভাবিক স্বরে বলে তিন্নি। তার ঘরে যেতে যেতে সে শুনতে পায় মা বলছেন-
‘উফফ্, চ্যুইং গাম! কি করে যে অমন সব জিনিস খাস??’
ঘরে এসে মুচকি হাসে তিন্নি। মুখ থেকে দাদুর কন্ডোমটি বের করে সে স্কার্টের পকেটে রাখে। হয়ত এটা একদিন কোন কাজে লেগেও যেতে পারে, ভাবে তিন্নি।
[ক্রমশ...]
No comments:
Post a Comment